FASCINATION ABOUT ফেরা গল্পের মূলভাব

Fascination About ফেরা গল্পের মূলভাব

Fascination About ফেরা গল্পের মূলভাব

Blog Article

কেউ কেউ ফুল চাষ করে—তাদের জমি নেই, পৈতৃক ভিটা সম্বল—আর আছে ভিটা সংলগ্ন দুখানা বাঁশ ঝাড়। পুষ্পবতী বারান্দায় থামে হেলান দিয়ে চুপচাপ বসে থাকে—কেমন একা

নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। ... অর্ডার করুন

আপনার নাম যে মাইনাচ এটা আমরা সবাই জানি। হিহি ১৩

সব হবে। নীলুদা মউজা দাগ নম্বর দেখিয়ে তাকে বুঝিয়েছে, সোজা না,

না। বাঁশের দর চড়ছে, এই বেলায় বাঁশ বিক্রি না করলে বিপ্রদাসের কপালে

সম্পাদিকা, মা, এবং গৃহিণী ৷ তিন সন্তান ৷ ভবিষ্যতে সন্তানদের আলোকিত মানুষ, সত্য পথের যোদ্ধা হিসেবে তৈরী করবেন—এই স্বপ্ন তাঁর ৷ এ বিশাল ডামাডোলের মাঝে ইসলামিক অনলাইন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলরস অফ এডুকেশনে পড়ার চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছেন বটে ৷

জাগতিক নিয়মে, সব পাখি নীড়ে ফেরে। ... অর্ডার করুন

একপর্যায়ে কাঠপোড়া ছাইয়ের গন্ধ ও ভানুমতীর গায়ের আঁশটে গন্ধ মিশে রামশরণকে কেমন আশ্চর্যজনকভাবে মোহাবিষ্ট করে ফেলে। পাশেই আবছা আলোয় দেখা যাচ্ছে মৃত কন্যা অরুকে। কিন্তু রামশরণ যেন দারুণ নেশায় উন্মত্ত হয়ে ভানুমতীর গা ঘেঁষে এগিয়ে যায়, ভানুমতীর চোখে ক্রোধের অগ্নিশিখা, কিন্তু তবুও রামশরণ কামান্ধ ছিল বলেই ভানুমতীকে জড়িয়ে ধরে জোর করতে থাকে। শোকোন্মত্ত ভানুমতী ক্রুদ্ধ হয়ে রামশরণকে লাথি মেরে ছিটকে ফেলে দেয়। মুখে বলে, ‘লজ্জা করে না তোমার?’

লাষ্ট লাইনের গিট্টুটা খুলেন তাড়াতাড়ি

ধন্যবাদ আমি তানভীর ১০

লিচুর দিনে লিচু, কাঁঠাল গাছ দুটোও কম যায় না। উঁচর থেকে বিক্রি শুরু। পাকা কাঁঠালে

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাল লাগল অবশ্যই। তবে এইলেখায় কিছুটা শার্পনেস ঘাটতি মনে হচ্ছে। যেহেতু নীরব কবি অনেক ভাল লেখা উপহার দিয়ে পাঠকদের লোভাতূর বানিয়ে ফেলেছেন-তাই প্রত্যাশা অনেক.........

বিজ্ঞান কল্পকাহিনিতে মুজাই-র লেখনীর যে হারে অধঃপতন হচ্ছে তাতে কপাল চাপড়ানো ছাড়া গতি নেই। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে তিনি একের পর এক চমৎকার কিশোর উপন্যাস লিখে চলেছেন।"ফেরা" উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধকে ঘিরে আবর্তিত এবং সে সময় ঘটে যাওয়া মূল সব ঘটনাপ্রবাহ লেখক বিশ্বস্ততার সাথে তুলে ধরেছেন। ফজল নামক এক কিশোরের গ্রামে পাকিস্তানি হানাদারদের আগমন, ফজলের পলায়ন, শরণার্থী click here হিসেবে ভারতে যাওয়ার সময় মানুষের বর্ণনাতীত কষ্ট, পাক বাহিনী ও রাজাকারদের ধ্বংসযজ্ঞ ও লুটতরাজ, ফজলের যুদ্ধে যোগদান, ট্রেনিং, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার অভিযান, যুদ্ধের পর প্রত্যাবর্তন ও যুদ্ধ পরবর্তী অভিজ্ঞতা সবই "ফেরা"র উপজীব্য।লেখকের কলমে সেই সময়টা জীবন্ত হয়ে ফুটে উঠেছে। ছোটদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানানোর জন্য "ফেরা" বইটি চমৎকার একটা মাধ্যম হতে পারে।

রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আকাশের উৎসুক দৃষ্টি আশেপাশের মানুষগুলোর পিঠে গিয়ে বিঁধছে। ঠিক যেন হলুদ বোলতা। পিঠে হুল ফুটিয়ে দিচ্ছে। পোষক যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আর যন্ত্রণা বিদ্ধকারীকে খুঁজছে।

Report this page